২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করার পর এস আলম গ্রুপ নিয়ম লঙ্ঘন করে ৭,২৪০ জন কর্মী নিয়োগ দেয়।

 ২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করার পর এস আলম গ্রুপ নিয়ম লঙ্ঘন করে ৭,২৪০ জন কর্মী নিয়োগ দেয়।


শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ গত সাত বছরে ঋণ অনুমোদন, ডলার লেনদেন, এবং কর্মী নিয়োগে অনিয়ম খুঁজে বের করার জন্য তিনজন এক্সটার্নাল অডিটর নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাংকটির নতুন পরিচালনা পর্ষদের প্রথম আনুষ্ঠানিক সভায় এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
এর আগে, ২২ আগস্ট, বাংলাদেশ ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক এই ব্যাংকে পাঁচজন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের মাধ্যমে নতুন পর্ষদ গঠন করে। রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
ব্যাংকের এক পরিচালক জানান, নতুন পর্ষদ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্যাংকের ঋণ পরিশোধে গড়িমসি কারা করছেন এবং ঋণ অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় কারা জড়িত ছিলেন তা খুঁজে বের করা হবে।
২০১৭ সাল থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত এস আলম গ্রুপ ও এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো ইসলামী ব্যাংক থেকে ৭৪,৯০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে, যা ব্যাংকটির মার্চ মাস পর্যন্ত মোট বকেয়া ঋণের ৪৭ শতাংশের সমান।

 fff


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মতে, এসব ঋণ সাইফুল আলম, তার স্ত্রী, মেয়ে, চট্টগ্রামভিত্তিক শিল্পগোষ্ঠীর অন্যান্য আত্মীয়স্বজন ও কর্মকর্তাদের নামে নেওয়া হয়েছে।
২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের পর, এস আলম গ্রুপ নিয়ম লঙ্ঘন করে ৭,২৪০ জন কর্মী নিয়োগ দেয়, যাদের বেশিরভাগই চট্টগ্রামের পটিয়ায় আলমের গ্রামের বাসিন্দা। 

Post a Comment

0 Comments