“জটিলতায় বিপর্যস্ত বিএনপি, সন্দেহের কেন্দ্রবিন্দুতে তারেক রহমান”
ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায় এক নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘিরে সামাজিক মাধ্যমে তীব্র সমালোচনার সঙ্গে দায়ের উঠেছে বিএনপির বিরুদ্ধে—ইসলামপন্থি দলগুলো এবং জুলাই-আন্দোলনের ছাত্র সংগঠন এনসিপিও সরব হয়েছে। সাম্প্রতিক অবস্থায়, জামায়াতে ইসলামীও বিএনপিকে সমালোচনায় জড়িয়ে পড়েছে।
সমালোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন বিএনপির শীর্ষ নেতা তারেক রহমান। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, দলটি এখন রাজনৈতিকভাবে অনেকটা চাপে—তার বিপক্ষে প্রোপাগান্ডা ও অভিযোজন সম্ভাবনা রয়েছে, যা সংগঠন ও নেতাদের জন্য ভাবমূর্তি সংকট তৈরি করছে ।
চাঁদাবাজি, খুন ও বাড়ি দখলের মতো অপরাধমূলক অভিযোগগুলো দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির বিরুদ্ধে উঠছে। তবে মিটফোর্ড কাণ্ডের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর দলের শীর্ষ নেতাদের নাম আসায়—বিশেষ করে তারেক রহমানের—ভাবমূর্তি তীব্রভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে ।
বিএনপি তার নেতাদের বিরুদ্ধে “পরিকল্পিত চরিত্রহনন” ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অভিযোগ তুলে পাল্টা আক্রমণ চালাচ্ছে। দলের একাধিক সহযোগী সংগঠন ইতিমধ্যেই ভিডিওতে দেখা পাঁচজনকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে । একই সময়ে, বিএনপি নেতারা বলছেন, কাণ্ডটি নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে
ভিডিও প্রকাশিত হওয়ার পর স্টুডেন্ট আলাদা-ভিন্ন মিছিল করেছে—কেউ “চাঁদাবাজি” অভিযোগ তুলে, কেউ আবার তারেক রহমান ও লন্ডন-ভিত্তিক তার নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ঔচিৎপূর্ণ স্লোগান দিয়েছে । এনসিপি ও জামায়াত-শিবির এই দায় নিয়ে যুক্ত হয়েছে—তবে তারা দাবি করেছে, বিএনপিই তারেককে প্রসঙ্গে নিয়ে নিজেই তীব্র সমালোচনা দায় সৃষ্টি করছে ।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের সময় প্রকাশ হওয়া ভিডিও বিএনপির ওপর একটি “ভয়েসিয়েও ভয়েস আক্রমণ”—বিশেষ করে তারেক রহমানের—বলে চালানো হচ্ছে। দলটি ইতিমধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে এবং ভবিষ্যতে সুষ্পষ্ট প্রতিবাদ ও কর্মসূচি চালানো হবে বলছেন ।
ff f
এই সংস্করণে মূল বক্তব্যগুলোকে সংক্ষিপ্ত ও প্রাঞ্জলভাবে তুলে ধরা হয়েছে। প্রয়োজনে নির্দিষ্ট বাক্যে ফোকাস বা আরও বিস্তারিত চাইলে জানান—I’ll be happy to adjust!
0 Comments